নিয়ম-কানুন

ছাত্র-ছাত্রীদের অবশ্য পালনীয়
১.    কাজের শুরুতে আল্লাহর নাম স্মরন করবে।
২.    মাতা-পিতা, শিক্ষক ও শিক্ষিকা ও বড়দের সম্মান করবে।
৩.    মাতৃভুমিকে ভালবাসবে স্বদেশের মঙ্গল সাধনের জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকবে এবং সেভাবে নিজেকে গড়ে তুলবে।
৪.    গুরুজনকে সম্মান করবে। সকল মুসলিমকে সালাম করবে। অন্যান্য ধর্মবলম্বীদের নিয়ম অনুযায়ী সম্মান করবে।
৫.    সদা সত্য কথা বলবে। গুরুতর অপরাধ হয়ে গেলেও মিথ্যা বলবে না।
৬.    অসৎসঙ্গ ত্যাগ করবে। পাপ থেকে দুরে থাকবে।
৭.    পরিশ্রমী ও অধ্যবসায়ী হবে। কাজ করবে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়ে এবং সফলতার জন্য ভরসা করবে একমাত্র আল্লাহ পাকের উপর।
৮.    বিদ্যালয়ের কাজ শুরু হওয়ার ১০ মিনিট পূর্বে বিদ্যালয়ে আসবে এর আগে বা পরে নয়।
৯.    বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোশাক পরিধান করে  বিদ্যালয়ে আসবে। যে-কোন দিন (যেমন ফল প্রকাশ, অনুষ্ঠান) স্কুল পোশাক ছাড়া আসবে না।
১০.    সর্বদা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও পাক-পবিত্র থাকবে। শরীর ও পোশাক পবিত্র রাখবে। নিয়মিত নখ কাটবে। ছেলেরা চুল ছোট (আর্মি ছাঁট) রাখবে। মেয়েরা চুল কাটবে না।
১১.    নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসবে এবং কখনও শিক্ষকের বিশেষ অনুমতি ছাড়া বিদ্যালয় ত্যাগ করবে না।
১২.    শ্রেণীশিক্ষকের ও ক্লাস ক্যাপ্টিনের আদেশ পালন করবে। শ্রেণী-শৃঙ্খলা বজায় রাখবে।

 

হিসাব পরিচালনার নীতিমালাঃ
১। রিসিট অনুযায়ী সকল প্রকার আয় গ্রহনও তা ব্যাংকে জমা নিশ্চিত করতে হবে।
২। জমাকৃত ক্যাশ টাকা পরের দিনের মধ্যে ব্যাংকে জমা দিতে হবে। তবে নগদ গ্রহন বৃহস্পতিবার হলে পরবর্তি রবিবার ব্যাংকে টাকা জমা দিতে পারবে।
৩। ক্যাশে ৫০০০/- (পেটি ক্যাশ) এর বেশী থাকতে পারবে না।
৪। অনুমোদন ছাড়া কাউকে টাকা অগ্রীম বা ধার দেওয়া যাবে না।  
৫। খরচের পরিমান ১০০০/- (এক হাজার) টাকার চেয়ে বেশী হলে অনুমোদন নিতে হবে।
৬। অনুমোদন ছাড়া কাউকে কোন ছাড় বা মওকুফ দেওয়া যাবে না।
৭। যে কোন ক্রয় ৫০০০/- টাকার বেশী হলে কমিটির মাধ্যমে করতে হবে।
৮। খরচ বা ক্রয়ের আগে রিকুইজিশন (খরচের বাজেট) অনুমোদন নিতে হবে। 
৯। রিকুইজিশন (খরচের বাজেট) অনুযায়ী চেক  ইস্যু করতে হবে।
১০। যে কোন ধরনের অগ্রীম প্রদান টাকার ৩ কার্য দিবসের মধ্যে হিসেব শেষ করতে হবে।


একাডেমিক সেশন পরিচালনার নীতিমালাঃ
১। নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা শুরু ও শেষ করতে হবে। কারও জন্য সময় বাড়ানো যাবে না।
২। ০৫/০৭ সদস্য বিশিষ্ট্য একাডেমিক পরিচালনা কমিটি থাকবে।
৩। ক্লাসে ৬০% উপস্থিতি না থাকলে পরীক্ষা দিতে পারবে না।
৪। বছরে তিনটি পরীক্ষা যথাঃ ১ম সাময়িক, ২য় সাময়িক, ও বার্ষিক পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাৎসরিক ফলাফল সকল পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হবে এবং ্ও সকল পরিক্ষা কার্যক্রমের মান হবেঃ ১ম সাময়িক ৭০, ২য় সাময়িক ১০০, বার্ষিক ১০০। বাৎসরিক (৭০+১০০+১০০)/৩= ৯০+শ্রেণিপরিক্ষা ০৫+ ডায়েরী মার্কস ০৫=১০০।  
৫। শিক্ষক শিক্ষিকাগণ পরীক্ষা শেষের এক সপ্তাহের মধ্যে খাতা মূল্যায়ন করে জমা দিবেন।
৬। কোন অভিভাবককে পরীক্ষার খাতা দেয়া যাবে না।